আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমি মাঝেমধ্যে এমন কিছু ব্যাপার নিয়ে লেখালেখি করার চেষ্টা করি। যে ব্যাপারগুলো শুধুমাত্র সকলের জন্যই উপকারে আসবে কিংবা শুধুমাত্র সকলের কাজে লাগবে এমন নয়। আমার নিজের ও কাজে লাগবে কিংবা লেখাগুলো পড়লে আমার নিজের ও হয়তো চিন্তা ভাবনার একটু হলেও পরিবর্তন হবে। আমি সবসময় ওই ধরনের লেখালেখি এখানে শেয়ার করার চেষ্টা করি।
তো আজকে আসলে আমি আমার নিজের পরিবারে একটা ব্যাপার খেয়াল করলাম। তো ভাবলাম যে সেটা নিয়েই লেখালেখি করা যাক আসলে পরিবারের বললে ভুল হবে। অর্থাৎ দূর সম্পর্কের এক আত্মীয়ের ব্যাপার খেয়াল করলাম। তো ভাবলাম সেটা নিয়ে লেখালেখি করি এবং ব্যাপারটি খুব সাধারণ। ব্যাপারটি হলো আসলে একজন মহিলা বেশ চিন্তিত তার বাচ্চাকে নিয়ে। কারণ তার বাচ্চা কথায় কথায় খুব বেশি জেদ করে। অর্থাৎ এতো বেশি চিৎকার করে। যেটা আসলে অন্যান্য মানুষের প্রচন্ড কানে লাগে।
কিন্তু পরবর্তীতে আমি দেখলাম যে উনি নিজেই প্রচন্ড চিৎকার চেঁচামেচি করেন ওনার বাচ্চার সাথে। অর্থাৎ উনার বাচ্চা ধরুন যেকোনো একটা সামান্য দোষ করলো কিংবা এমন কোনো সামান্য কিছু করলো যেটা হয়তো হেসে উড়িয়ে দেওয়া যায় কিংবা যেটা হয়তো স্বাভাবিক শান্তভাবে বলা সম্ভব। কিন্তু সেটা উনি এতো চিৎকার চেঁচামেচি করে বলেন যে, সেটা আসলে মনে হয় যে কি না কি হয়ে গেলো তো আমার কাছে যেটা ব্যক্তিগতভাবে মনে হয়েছে যে বাচ্চারা আসলে যা দেখে তাই শিখে। আর সে কারণে আসলে বাচ্চাদের সামনে নিজেকে অনেক বেশি সংযত করা উচিত। আর আমার বক্তব্য এটাই যে, ওনার বাচ্চা যে এভাবে চিৎকার চেঁচামেচি করে। সেটা সম্পূর্ণই ওই বাচ্চাটি ওনার কাছ থেকেই শিখেছেন। এখন আপনাদের মতামত আশা করছি। কারণ এটা আমি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখেছি পরিবারের মানুষেরা যা করে সেই পরিবারের বাচ্চারাও সেটাই করার চেষ্টা করে।