আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমরা সকলেই কোনো না কোনো একটি বাড়িতে থাকি। এখন আসলে কোনো ইটের গাঁথুনি কিংবা একটা বিল্ডিং যে সব সময় ঘর হয়, তা নয়। অর্থাৎ একটা বিল্ডিং এবং ঘর এই দুটো শব্দ একই রকম হলেও কিংবা এই দুটি শব্দের আক্ষরিক অর্থ একই হলেও, এই দুটি শব্দ কিন্তু একই নয়। কারণ একটা বিল্ডিং তখন ই ঘর হয়ে উঠে। যখন সেখানে ভালোবাসা, মায়া, মমতা, হিংসা, বিদ্বেষ, আহাজারি, শাসন সব কিছু থাকে। অর্থাৎ শুধুমাত্র ভালোবাসা দিয়ে যেমন ঘর তৈরি করা যায় না। ঠিক একইভাবে শুধুমাত্র হিংসা বিদ্বেষ দিয়েও ঘর তৈরি করা যায় না।
আর তাই আমার কাছে মনে হয় যে, প্রতিটি এই যে বিল্ডিং কিংবা এটার ইট পাথরকে যারা ঘরে রূপান্তরিত করে। তাদেরকে আমাদের উচিত সবসময় সম্মান করা এবং মনে কষ্ট না দেওয়া এবং তারা একটা মহান দায়িত্ব পালন করে।তারা হলো আমাদের পরিবারের মহিলারা কিংবা মায়েরা। হঠাৎ তারা একটা বিল্ডিং কে তাদের মায়া মমতা ভালবাসা শাসন সব কিছু দিয়ে গড়ে তোলে এবং সেই ঘর ই আমাদের জন্য পৃথিবীর সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে আমরা ভেবে নিতে পারি। কারণ ওনারা আমাদের জন্য ওই ঘরটিকে সত্যিই পৃথিবীর সবচেয়ে নিরাপদ আশ্রয়ী হিসেবে তৈরি করেন।
তাই কোনো ঘর আসলে একদিনে যেমন গড়ে উঠে না। ঠিক একই ভাবে প্রতিটি বিল্ডিং কিংবা প্রতিটি ঘরের আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য থাকে। আলাদা আলাদা ভাবমূর্তি থাকে। তাই আসলে প্রতিটি ঘরের আলাদা আলাদা একটি ব্যাপার থাকে। তো সে কারণে একটা ঘরের সাথে যেমন অন্য ঘরের কোনো কিছুই মিলে না। ঠিক একইভাবে ওই ঘরগুলো যারা তৈরি করেছে তাদের প্রতিও আমাদের সব সময় সহানুভূতি এবং ভালোবাসা সম্মান থাকা উচিত। কারণ ওই যে বললাম, ইটের গাঁথুনি দিয়ে ঘর হয়ে যায় না। ঘর তৈরি করতে অনেক শ্রম দরকার হয়।আর এই শ্রম আমরা তখন ই দিতে পারি। যখন আমরা ওই ঘরের মায়ায় পরি।