সোর্স


পৃথিবীতে একমাত্র তারাই আলোক দিশারী মানুষ যারা কিনা আমাদের দেশের জন্য কাজ করেছে এবং এমন জিনিস আবিষ্কার করেছেন যার ফল কিন্তু এখন আমরা উপভোগ করছি। অর্থাৎ গুণী ব্যক্তিদের জন্য কিন্তু আমাদের এই পৃথিবীতে এত বেশি আধুনিকতার দিকে এগিয়ে গেছে। আর এজন্য আমরা এই গুণী ব্যক্তি গুলোকে আলোর দিশারী বলে আখ্যায়িত করেছি। একটা জিনিস আমাদের মনে রাখতে হবে যে এই পৃথিবীতে কিন্তু মানুষ কখনো অন্য মানুষদের সাহায্য করেনা এবং অন্য মানুষদের পাশে এগিয়ে আসেনা। আসলে বর্তমানে মানুষ অনেকটা নিজেরা নিজেদের মতো করে সামনের দিকে এগিয়ে তোলার চেষ্টা করে এবং তারা কখনো অন্যের ভালো জিনিস অনুসরণ করার চেষ্টা করে না।


একটা জিনিস আমাদের মনে রাখতে হবে যে আমরা যদি আলোর দিশারী হতে পারি অর্থাৎ সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য এবং নতুন নতুন জিনিস আবিষ্কার করার জন্য সবসময় চেষ্টা করতে পারে তাহলে কিন্তু অবশ্যই আমরা একটা ভালো মানুষ হিসেবে সমাজে পরিচিতি লাভ করব এবং একটা ভালো জায়গায় পৌঁছে যেতে পারবো। একটা জিনিস আমাদের মনে রাখতে হবে যে এই পৃথিবীতে আলো দিশারী মানুষ কখনো জীবনে কোন খারাপ কাজকর্ম করেনি এবং সব সময় তাদের চিন্তাভাবনা অন্য মানুষদের চিন্তাভাবনা থেকে অনেক বেশি সামনের দিকে এগিয়েছিল। এজন্য কিন্তু এই মানুষের আজও এই পৃথিবীতে বেঁচে আছে মানুষের অন্তরে অন্তরে।


একটা জিনিস আমাদের মনে রাখতে হবে যে আলোর দিশারী বলতে সেই শিক্ষিত সমাজের বোঝানো হয়েছে যারা সব সময় উন্নতি চিন্তাভাবনা নিয়ে সমাজকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। একটা জিনিস আমাদের মনে রাখতে হবে যে এই উন্নত ধরনের চিন্তাভাবনা যদি আমরা সবসময় করতে পারি এবং তাদেরকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি তাহলে কিন্তু অবশ্যই আমরা আমাদের সমাজকে সেই আলোর দিশারী করতে পারবো এবং সমাজে যারা বসবাস করছে তারা কিন্তু সবাই সুখে শান্তিতে বসবাস করতে পারবে। এজন্য আলোর দিশারী মানুষেরা সবসময় উন্নত চিন্তাভাবনা এবং মানুষের উপকার ছাড়া আর কোন কিছু কখনো চিন্তা ভাবনা করতে পারে না।


একটা জিনিস আমাদের মনে রাখতে হবে যে এই পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে গেলে অবশ্যই আমাদের উন্নত চিন্তাভাবনা নিয়ে সবসময় বেঁচে থাকার চেষ্টা করতে হবে এবং সেই অনুযায়ী সব সময় সামনের দিকে এগিয়ে চলতে হবে। কেননা আমরা যদি আলোর দিশারী হতে না পারি তাহলে কিন্তু আমাদের পিছনের প্রজন্ম আমাদের মত কুসংস্কারের অন্ধকারে ডুবে থাকবে এবং তাদের মনের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের খারাপ চিন্তাভাবনা জাগ্রত হবে। আসলে সামনে যারা ভাল পথে এগিয়ে যায় তাদের অনুসরণ করে পিছনের তরুণ সমাজ এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এজন্য সর্বপ্রথম আগে নিজেদেরকে ঠিক করতে হবে যাতে করে আমাদের দেখে তারাও সঠিক শিক্ষা নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে।

আশাকরি আজকের এই পোস্টটি আপনাদের খুব ভালো লেগেছে। আর ভালো লাগলে কমেন্ট করতে অবশ্যই ভুলবেন না।

সবাই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন দেখা হবে পরবর্তী পোস্টে।

ধন্যবাদ সবাইকে।