আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আজকের ভাবলাম আপনাদের সাথে একটা সত্যি গল্প শেয়ার করি। যেটা আমি রিসেন্টলি শুনেছি। আসলে সাধারণত আপনাদের সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। তো সে ক্ষেত্রে আসলে খুব একটা সত্যি গল্প আপনাদের সাথে শেয়ার করা হয়ে ওঠে না। তো আজকে ভাবলাম আপনাদের সাথে একটি সত্যি গল্প শেয়ার করি। আশা করছি আপনাদের ভালো লাগবে। যদিও গল্পটা একেবারেই ভালো লাগার মতোন নয়। অর্থাৎ প্রচন্ড ভয়ঙ্কর বলা চলে। তাও ভাবলাম আপনাদের সাথে শেয়ার করি এতে করে আপনারাও কিছুটা হলে একটা শিক্ষা পাবেন।
বেশ কয়েকদিন আগে আমি নিউজ পেপার যখন পড়ছিলাম। তখন একটা ঘটনাতে আমার একেবারে চোখ আটকে গিয়েছে যেটা দেখার জন্য সত্যি প্রস্তুত ছিলাম না। ঘটনাটি খুব ছোট হতে হবে তার পিছনে যে শিক্ষা রয়েছে। সেটা অনেক বড় এবং ঘটনাটি হলো ,
এক হাজবেন্ড এবং ওয়াইফ তাদের নিজেদের বিভিন্ন কারণে ঝগড়া লেগেছে। অর্থাৎ বলা চলে যে একেবারে তুমুল ঝগড়া। তো সেখানে অর্থাৎ এমন একটা পর্যায়ে চলে এসেছে যে প্রতি মুহূর্তে ঝগড়ার পরিমাণ যেনো বাড়তেই আছে। ঝগড়া বাড়ার একপর্যায়ে তার মা অর্থাৎ ওই মহিলাটি তার বাচ্চাকে রাগের মাথায় পুকুরে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে। অর্থাৎ একেবারে কোলের শিশু, কয়েক মাস বয়স।
যথারীতি যা হওয়ার তাই হলো। অর্থাৎ বাচ্চাটি সাথে সাথেই মারা গেলো। কারণ বুঝতেই পারছেন এতো অল্প বয়স। অর্থাৎ কয়েক পাশের একটি বাচ্চা পুকুরে সার্ভাইভ করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। এরপর আসলে মহিলাটি অনেকটা পাগল হয়ে গিয়েছিলো।কারণ বুঝতেই পারছেন নিজের বাচ্চাকে কেউ যদি নিজে হত্যা করে, তাহলে আসলে তার বেঁচে থাকাটা অনেকটা বৃথা হয়ে যায়। যাইহোক, আসলে এই গল্পটির কারণে এখানে শেয়ার করলাম। কারণ আমরা রাগের মাথায় মাঝেমধ্যে এমন ভয়ংকর কিছু করে ফেলি। যেটা থেকে ফিরে আসা জীবনেও সম্ভব হয় না। তাই আসলে রাগের মাথায় কোনো কিছুই করা কখনোই উচিত নয়।
@ritzy-writer, আপনার আজকের পোস্টটি পড়ে আমি খুবই মর্মাহত হয়েছি, কিন্তু একই সাথে আপনার লেখার আন্তরিকতা আমাকে মুগ্ধ করেছে। একটি মর্মান্তিক সত্য ঘটনা তুলে ধরে আপনি রাগ নিয়ন্ত্রণের যে বার্তা দিয়েছেন, তা সত্যিই প্রশংসার যোগ্য।
নিউজপেপারে পড়া একটি ভয়ঙ্কর ঘটনা কিভাবে একটি পরিবারের জীবনে চরম বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে, তা আপনার লেখনীতে জীবন্ত হয়ে উঠেছে। রাগের বশে মানুষ যে কত বড় ভুল করতে পারে এবং এর পরিণতি কতটা ভয়াবহ হতে পারে, তা আপনি খুব সুন্দরভাবে বুঝিয়েছেন।
আপনার লেখার মাধ্যমে একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা পৌঁছে দেওয়ার এই প্রচেষ্টা সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে। আমি মনে করি, এই ধরনের বাস্তব ঘটনা আমাদের জীবনে আরও বেশি সচেতন হওয়া উচিত।
আপনার মূল্যবান মতামত এবং আলোচনা শোনার জন্য আমি অপেক্ষায় থাকলাম। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আরও লিখুন, আমরা আপনার পাশে আছি। আপনার লেখা Steemit-এ আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছাক, এই কামনা করি।
Downvoting a post can decrease pending rewards and make it less visible. Common reasons:
Submit