কিছু random ফোটোগ্রাফি : স্মৃতির পাতা থেকে - part 04 (Photography of archaeological stuff)

in hive-129948 •  4 years ago 

"স্মৃতির পাতা থেকে" এপিসোড তিনের কমেন্ট বক্সে অনেকেই কমেন্ট করেছেন যে মিউজিয়ামের পুরাদ্রব্য দেখতে তাঁদের ভালো লাগে । তাই আজকে ভাবলাম কিছু প্রত্নতাত্ত্বিক জিনিসের ফোটোগ্রাফি শেয়ার করি ।এগুলির মধ্যে এমন কিছু দ্রব্য আছে যেগুলি হাজার হাজার বছরের পুরোনো । আমি আবার এ ব্যাপারে ভীষণ উৎসাহী । বিশেষ করে Indusind Civilization নিয়ে কিছুটা পড়াশোনাও করেছি । খুবই ইন্টারেষ্টিং ইতিহাস । ছোটবেলায় পাঠ্যবইয়ে মহেঞ্জোদারো আর হরপ্পা সভ্যতা নিয়ে খুবই ছোট একটা অধ্যায় ছিলো । সেটি পড়ে তখন খুবই ভালো লেগেছিলো । বাঙালি প্রত্নতাত্ত্বিক রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সিন্ধুনদের তীরের এই অতি পুরাতন সভ্যতাটি আবিষ্কৃত হয় ।যেটি হাজার হাজার বছর ধরে মাটির নিচে চাপা পড়ে ছিলো । ব্রোঞ্জ যুগের এই হরপ্পান সভ্যতা অনেক উন্নত একটা সভ্যতা ছিলো। যেটির ধ্বংসের আসল কারণ এখনো সঠিকভাবে জানা যায়নি । তবে ধারণা করা হয় সিন্ধুনদের বিশাল বন্যা ও জলোচ্ছাস-ই এই সভ্যতা ধ্বংসের মূল কারণ ।

তো আসুন দেখি কিছু পুরাতাত্ত্বিক দ্রব্যের ছবি যার অধিকাংশই আমার @royalmacro আইডিতে কোনো এক সময়ে শেয়ার করা হয়েছিল । আশা করি আপনাদের ভালোই লাগবে ।


একটি হাজার বছরের পুরোনো গম পেষাই কল । মহেঞ্জোদারো সভ্যতার একটি নিদর্শন ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : মে, ২০১৮
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


অষ্টাদশ শতাব্দীর একটি কামান । ইছাপুর রাইফেল ফ্যাক্টরি থেকে তোলা ছবি ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : মে, ২০১৮
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


মহেঞ্জোদারো ও হরপ্পা সভ্যতার ব্যবহৃত পোড়া মাটির বিভিন্ন ফলক, লিপি, মাটির তৈরী তৈজসপত্র ও খেলনা ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : মে, ২০১৮
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


এগুলি হলো আদিম যুগের মানুষের গুহা চিত্র । ভীমবেটকা গুহার দেয়াল চিত্র থেকে প্রাপ্ত ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : মে, ২০১৮
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ব্রোঞ্জে খোদাই করা বিভিন্ন মূর্তি । প্রাচীন যুগের মানুষের কাজ ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : মে, ২০১৮
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


মহেঞ্জোদারো ও হরপ্পা থেকে প্রাপ্ত প্রাচীন যুগের মানুষের যুদ্ধাস্ত্র ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : মে, ২০১৮
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


পাথর দ্বারা নির্মিত বিশালাকার সূর্য চক্র । সুপ্রাচীন ভাস্কর্য ।
আলোকচিত্র তোলার তারিখ : মে, ২০১৮
স্থান : পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।


ক্যামেরা পরিচিতি : SONY
ক্যামেরা মডেল :DSC-W710
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE STEEM!
Sort Order:  

Thank You for sharing Your insights...

AND Your wonderful story + photos.

আমি সেদিন বলেছিলাম যে আমার পুরোনো এসব অনেক দেখতে ইচ্ছে করে এবং ভালো লাগে। আর আজকেই আপনি এগুলো পোস্ট করেছেন! আমার অনেক ভালো লেগেছে দাদা।আমার এসব পুরনো জিনিসপত্র, প্রত্নতাত্ত্বিক জিনিস দেখতে খুবই ভালো লাগে। প্রত্যেকটা ছবি আমি অনেক মন দিয়ে দেখেছি। সত্যি দাদা আপনি আমাদের সবার কত খেয়াল রাখেন! আমাদের সবার কথা কত বেশি শুনেন এইসব এর মধ্যে প্রকাশ পায়। অনেক ধন্যবাদ দাদা আপনাকে।

মহেঞ্জোদারো আর হরপ্পা এই দুইটা হাই স্কুল এর পাঠ্যবয়ে পরেছিলাম অতোটা খেয়াল নেই এখন।আমার ইতিহাস বিষয় পরতে জানতে এবং দেখতে খুবই ভালো লাগে। পুরাতন অনেক জিনিস দাদা আপনার পোসটের মাধমে দেখতে পেলাম এবং অজানা কিছু জানতে পেলাম।

দাদা প্রত্নতাত্তিক জিনিস আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে দেখতে। এসব জিনিস আমাদের দেশে বগুড়া মহাস্থাননগরে আছে। বইতে পড়েছিলাম এই পুরনো ঐতিহ্যের কথা।খুবই ভালো লেগেছে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো। এতো পুরনো জিনিসের ফটোগ্রাফি করে আমাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

প্রাচীন জিনিসগুলো দেখতে সত্যিই খুব সুন্দর লাগতেছে। আপনার এই পোস্টের মাধ্যমে নতুন কিছু প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন দেখতে পেলাম৷ আমাদের দেশেও কিছু স্থানে এই নিদর্শন রয়েছে, কিন্তু যাওয়া হয় নি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে দাদা,আমাদের মাঝে এত সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।

দাদা আপনার ফটোগ্রাফির তুলনা হয়না আপনি অসাধারণ ফটোগ্রাফি করেন। আর আপনার আজকের এই ফটোগ্রাফি পোষ্টের মাধ্যমে আমরা অধিক পুরাতন কিছু জিনিস দেখতে পেলাম যা আমার জীবনে আগে কখনো দেখিনি। এই জিনিস গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ দাদা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

Thank You for sharing Your insights...

Hello @rme I wanted to notify you that this user is sending spam comments to the community here the test.

Screenshot_46.png

Got it, comment farming I suspect

It is incredible that in ancient times many cultures used their own hieroglyphs despite the fact that they lived far from each other, each one created their own culture but without realizing that everything was going in the same direction, their ancestors in ancient times lived of hunting of buffalo. From there comes the drawings and arrows discovered over the years.

What if I do not understand is because the ancient gods in some cultures, had the face of a dragon or serpent until they had many arms if we see a logical answer to these we still do not know, but if we open our imagination to Some probable hypotheses it could be that the gods of ancient are beings from another planet or universe.

Logotipo.jpg

I invite you to join the steem-science community where we touch on this type of topic.

Thank You for sharing Your insights...

AND Your wonderful story.

  ·  4 years ago (edited)

@rme Here and below too

আপনার ফটোগ্রাফি অত্যন্ত সুন্দর হয়েছে । ফটোগ্রাফি গুলো মাধ্যমে প্রাচীনকালের নির্দেশনা সমূহ জানতে পারলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

@rme মাস্টার, আমি কি একটি যোগাযোগের জন্য জিজ্ঞাসা করতে পারি যাতে আমি আপনার মতবিরোধের মাধ্যমে আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারি

দাদা অসাধারণ সুন্দর হয়েছে। আপনার ফটোগ্রাফি করে হয়েছে অতুলনীয়। পাশাপাশি বিভিন্ন প্রত্নতাত্ত্বিকের বর্ণনাগুলো হয়েছে খুবই সুন্দর। প্রত্নতাত্ত্বিক গুলো আমাদের প্রাচীন ইতিহাসের উজ্জ্বল নিদর্শন। দাদা আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।

প্রত্যেকটি খোদাই করা প্রত্নতাত্ত্বিক জিনিস অনেক সযত্নে সংরক্ষিত রয়েছে।যা দেখে খুবই ভালো লাগলো।হাজার বছরের পুরনো এই সব জিনিসের কিছু ছবি ইতিহাস বইয়ের পাতায় দেখেছি।আজ নতুন নতুন কিছু দেখলাম আপনার তোলা অসম্ভব সুন্দর ছবিগুলো দেখে।অনেক ধন্যবাদ দাদা।

I am steem developer who actively develops mobile apps (Play Steem) and web app (Avle) as well as Steem on RPi.

I am also a yoga practitioner and study hindu philosophy.

please vote for me as a witness
https://steemitwallet.com/~witnesses
(I am ranked at 44 or above soon)

More info is here:
Now I @etainclub Run a Witness Node!
https://steemit.com/hive-192037/@etainclub/now-i-etainclub-run-a-witness-node

Nanaste!

প্রাচীন এই জিনিস গুলো মাধ্যমে একটি যুগ বা সভ্যতার স্তর কেমন ছিল, তাদের জীবনব্যবস্থাপনা কেমন ছিল সব জানা যায়। হৃতিক রোশনের এই মহেঞ্জোদারো সভ্যতা নিয়ে মনে হয় একটি মুভি দেখেছি। এটি অনেক পুরাতন একটি সভ্যতা। ফটোগ্রাফি গুলো অনেক সুন্দর হইছে।

বাহ দাদা আপনি খুব সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে পোষ্ট লিখেছেন। ভারত উপমহাদেশে অনেক ঐতিহাসিক স্থান এবং ঐতিহাসিক জিনিসপত্র রয়েছে যা আমাদের অনেকেরই অনেক কিছু অজানা। শেখ হাসিনার প্রতি জানার একটি আগ্রহ তৈরি করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ অজানা বিষয় গুলো আমাদের সামনে তুলে ধরার জন্য।

দাদা, বরাবরের মতই আপনি সবসময় খুবই সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো এত ভালো লেগেছে যা বলে বুঝাতে পারব না। এই ফটোগ্রাফি গুলো আমি গুগলে সার্চ দিয়েও পেতাম না।আমাদের প্রতি আপনার অনুগ্রহ এবং অঘাত ভালোবাসার কারণেই ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে খুবই ভাল লেগেছে।তবে দাদা আমার সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে।
ভীমবেটকা গুহার ফটোগ্রাফি।
ধন্যবাদ দাদা।

প্রাচীন জিনিস গুলোর মধ্যে সত্যিই অনেকটা সৃজনশীলতা রয়েছে।যেটা আপনার ছবি গুলো দেখে বুঝতে পারলাম।

বাঙালি প্রত্নতাত্ত্বিক রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সিন্ধুনদের তীরের এই অতি পুরাতন সভ্যতাটি আবিষ্কৃত হয় ।যেটি হাজার হাজার বছর ধরে মাটির নিচে চাপা পড়ে ছিলো

মাটির নিচের এই জিনিস আবিস্কার সম্পর্কে আমরা সামাজিক বিজ্ঞান বইতে পড়েছিলাম দাদা।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে এই ছবি গুলো শেয়ার করার জন্য।ভালোবাসা রইলো।

ওল্ড ইজ গোল্ড ।"একটি হাজার বছরের পুরোনো গম পেষাই কল । মহেঞ্জোদারো সভ্যতার একটি নিদর্শন ।" এইটা আমি প্রথম দেখলাম ভাই । তাছাড়া সব গুলোই সুন্দর। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।

দাদা দেখছি পুরো ইতিহাস তুলে নিয়ে এসেছেন, খুদাই করা মূর্তিগুলো বেশ ছিলো, কি নিখুঁত কাজ-কি দক্ষতার সাথে করেছিলো!

তবে ঐতিহাসিক নির্দশন সমূহের মাঝে বৌদিকে দেখে ভালো লেগেছে, সাথে ফ্রি মিষ্টি হাসি ছিলো।

প্রতিটি শটই বেশ সুন্দর এবং আকর্ষনীয় ছিলো। আসলে অতীত যে কোন বিষয়ের প্রতি আলাদা একটা টান অনুভূত হয় সব সময় কারন এগুলোও আমাদের সংস্কৃতির অংশ। ধন্যবাদ

এগুলা তো দাদা কোনো পুরোনো মিউজিয়াম এর প্রাচীন কালের জিনিস মনে হচ্ছে , আমি ধরণের জিনিস অনেক পছন্দ করি,বিশেষ করে রাজাদের বাড়ি ঘর আর এই প্রাচীন জিনিস পত্র। সব থেকে ভালো লাগলো কামান টা অসাধারণ ,অনেক ধন্যবাদ দাদা এতো সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ারে করার জন্যে।

দাদা এসব পুরোনো প্রত্নতাত্ত্বিক জিনিস গুলো দেখতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। আমাদের সবার আপনার পোস্টের ছবি গুলোর মধ্য দিয়ে মহেঞ্জোদারো, হরপ্পার ঐতিহাসিক প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন গুলো দর্শন করা হয়ে গেল। দাদা আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফি সব সময় অসাধারণ ও মনমুগ্ধকর হয় , তা নতুন করে বলার কিছু নেই। প্রাচীন এই জিনিসগুলো আমাদের দেশের ঐতিহ্য বহন করে। দাদা আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ।শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

ব্রোঞ্জে খোদাই করা বিভিন্ন মূর্তি । প্রাচীন যুগের মানুষের কাজ ।

এইসব খোদাই খুব কম দেখা যায়। বিশেষকরে ধাতুর খোদাই।যেমন- সোনা, রুপা,তামা,ব্রোঞ্জ ইত্যাদি।
অনেক ভালো লাগে এসব পুরাতন কারুকাজ। আপনার পোস্টের মাধ্যমে দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।

মহেঞ্জোদারো হরপ্পা সভ্যতার বেশ কিছু সুন্দর সুন্দর কাজ দেখতে পেলাম। অষ্টাদশ শতাব্দীর কামানের যে অবস্থা। সব মিলে খুব চমৎকার ছিল ছবিগুলো যা আসলে এক ধরনের রেয়ার কালেকশানের মত। ধন্যবাদ

সত্যি খুবই সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমি সত্যি মুগ্ধ হয়েছি। আর এই ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমি প্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পেরেছি, প্রাচীন ইতিহাসের অনেক টায় আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে। যা থেকে আমরা প্রাচীন ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পেয়েছি। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

পুরাতাত্ত্বিক দ্রব্যের ছবি দেখে মনটা ভরে গেল। মনে হল কোন এক যাদুঘরে এসেছি।আপনার কিছু random ফোটোগ্রাফি : স্মৃতির পাতা থেকে
আমাদের সাথে ভাগ করে নেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ও ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আপনার প্রতিটা ফটোগ্রাফি যেন অসাধারণ অনন্ত।♥♥

দাদা ছবিগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে

দাদা আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফি দেখে মুগ্ধ হয়ে গেছি। প্রাচীন ঐতিহ্যকে আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে তুলে ধরেছেন। প্রাচীন যুগের সুপ্রাচীন ভাস্কর্য, মানুষের খোদাই করা কাজ সবকিছুর ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে। আদিম যুগের গুহা চিত্রের ফটোগ্রাফি গুলোও অনেক সুন্দর হয়েছে দাদা। পূর্বে এই বিষয়গুলো আমরা আমাদের বইয়ে পড়েছিলাম কিন্তু দেখার সৌভাগ্য কখনো হয়নি। আজ আপনার ফটোগ্রাফিগুলোর মাধ্যমে অনেক সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্য এবং প্রাচীন ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পারলাম ও দেখলাম। সবকিছু মিলিয়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে। দাদা আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি এত সুন্দর ফটোগ্রাফিগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

নিখুঁত কারুকাজ। যা আজকের দিনে সম্ভব নয়। দাদা আপনার সংগ্রহ ও অভিজ্ঞতা অনেক ।এই পৃথিবীতে কত কি লুকিয়ে আছে প্রকৃতির মাঝে। কালে কালে হয়তো আমাদের তৈরী জিনিস গুলোও এমনি কেউ আবিস্কার করবে মাটির তলা কিংবা সমুদ্রের তলদেশ থেকে। ভাল থাকবেন দাদা। শুভ কামনা রইল।

পুরনো দিনের ভাস্কর্যগুলোর ব্যাপারটাই আলাদা।আজকালকার অনেক ধরনের ভাস্কর্য হয় কিন্তু পুরনো দিনের যে ছোঁয়া অথবা পুরনো দিনের যে কাজটা কারো দ্বারাই সম্ভব হয়না। ছবিগুলো অনেক বেশি মূল্যবান মনে হচ্ছে।ধন্যবাদ দাদা এত মূল্যবান কিছু ছবি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

প্রতিটি ফটোগ্রাফি এক কথায় অসাধারণ হয়েছে। যেগুলো আমরা বিভিন্ন মাধ্যমে শুনে আসছিলাম পুরনো দিনের ঐতিহ্যবাহী জিনিসপত্রের কথা সেই ছবিগুলো যে কখনো দেখতে পাবো তা আমি কখনো কল্পনাও করতে পারিনি। এই ছবিগুলো দেখে আমার এতটাই ভাল লেগেছে যে বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। পুরনো দিনের জিনিসপত্রের প্রতি আমার একটা আলাদা টান রয়েছে। আর এগুলো আপনি এত সুন্দর ভাবে গুছিয়ে আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে তুলে ধরেছেন যে মনটা আনন্দে ভরে গেল। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি দাদা এই সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য।

Thank You for sharing Your insights...

দাদা অসাধারণ হয়েছে ফটোগ্রাফি গুলা, বিশেষ করে কামান এর চিত্র গুলা অনেক সুন্দর লেগেছে আমার কাছে।

দাদা ছবিগুলো অসাধারন হয়েছে ।আপনার ছবি গুলো দেখে পশ্চিম বঙ্গের নামী স্থান গুলোর ছবি সবই চোখের সামনে ভাসছে মনে হচ্ছে ।মহেঞ্জদারো প্রাচীন ছবি গুলো দেখে মুগ্ধ হলাম ধন্যবাদ দাদা এতো সুন্দর ছবি উপহার দেওয়ার জন্য।