আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আপনারা এটা কতোটুকু মানেন আমি জানিনা। কিন্তু আমার কাছে মনে হয় যে একজন সন্তান যদি তার বাবা-মাকে খুশি করতে পারে। তাহলে আমার মনে হয় সেই সন্তান এর জীবন খুব সুন্দর ভাবে গড়ে ওঠে। আপনারা হয়তো এই ব্যাপারটির সাথে দ্বিমত পোষণ করতে পারেন। অর্থাৎ এখানে বলতে পারেন যে বাবা-মা এর উচিত সন্তানকে খুশি রাখা কিন্তু আমি এখানে সত্যিই উল্টো কথা বলবো। কারণ আমি একেবারেই আমার নিজের জীবন থেকে কথাটি বলছি। অর্থাৎ আমি একটা ছোট উদাহরণ দিলে আপনারা ব্যাপারটি আরো ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।
ব্যাপারটি হলো আমি এটা প্রায় সময় লক্ষ্য করেছি যে আমরা আসলে অর্থাৎ আমি যদি নিজের কথা বলি। তাহলে আমি সন্তান হিসেবে যখনই আমার বাবা-মা এর সাথে একটু খারাপ ব্যবহার করেছি। অর্থাৎ খারাপ ব্যবহার বলতে একটু রুড ব্যবহার করেছি। তখনই আমার জীবনে কোনো না কোনো খারাপ কিছু ঘটেছে। আর ঠিক তার বিপরীতে আমি যখনই আমার বাবা-মায়ের সাথে অনেক ভালো ব্যবহার করেছি। অর্থাৎ মন থেকে তাদেরকে খুশি করার চেষ্টা করেছি। তখনই আমার সাথে কোনো না কোনো ভালো ব্যাপার ঘটেছে।
এটার কারণেই আমি বললাম যে বাবা-মা এবং সন্তান এর মধ্যকার একটা ব্যাপার হলো খুশি। আর এই খুশিটা আসে যখন সন্তান তার বাবা-মাকে অনেক ভালোবাসে, তাদের শ্রদ্ধা করে সম্মান করে এবং তাদেরকে মন থেকে সব সময় খুশি রাখার চেষ্টা করে। আমার তখন মনে হয় যে সেই সন্তানের জীবনেও খুশির কোনো অভাব হয় না, আনন্দের কোনো অভাব হয় না। কারণ এটা সকলেই জানি যে আসলে ভালো কাজে সৃষ্টিকর্তা আমাদের প্রতি খুশি থাকেন। আর সৃষ্টিকর্তা যদি আমাদের কাজে খুশি হন। তাহলে এটা আমরা আসলে সকলেই জানি যে আমাদের জীবনে ভালো কিছু এই সব সময় ঘটবে। তাই প্রতিটি সন্তানের উচিত তাদের বাবা-মা এদের সবসময় খুশি রাখা আনন্দে রাখা এবং ভালোবাসা।